সোমবার, ২৯শে মে, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য আমার নেই

ক্যানসার আক্রান্ত শহিদুল হক খান

ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে থাকলেও প্রতিনিয়ত মৃত্যুর দিন গুনছেন ক্যানসার আক্রান্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকবি ও নির্মাতা শহিদুল হক খান। চিকিৎসার খরচ জোগাতে নিজের সারাজীবনের সঞ্চয় ব্যয় করেছেন। প্রতিদিন ওষুধ বাবদ খরচ দুই হাজার ৯০০ টাকা। একমাত্র ছেলের আয়ে সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হয়, সেখানে প্রতিদিন ওষুধের এত টাকা যেন মরার উপর খাড়ার ঘা। বাধ্য হয়েই মানুষের কাছে সাহায্যের হাত পেতেছেন সৃষ্টিশীল মানুষটি। বাঁচার আকুতিতে কেঁদে ফেলেন তিনি।

এর আগে চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকার অনুদান পেয়েছিলেন শহিদুল হক খান। সেই টাকার সঙ্গে নিজের আয় করা আরও ৪০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। সু-চিকিৎসা করার সামর্থ্যও নেই তার। এমন পরিস্থিতিতে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তিনি।

শহিদুল হক খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সব সময় কাজের পেছনে ছুটেছি। মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। কখনো দু’পয়সার সম্পত্তি করিনি। আমার এমন অবস্থা হবে, এটা কখনো কল্পনাও করিনি। চিকিৎসা করাতে পারলে সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভবনা অনেক বেশি। কিন্তু চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য আমার নেই।’

বেঁচে থাকার আকুতি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আকুল আবেদন, তিনি যদি আমার চিকিৎসার জন্য আবার সাহায্য করতেন তবে আমি হয়তো বেঁচে যেতাম। এ ছাড়া আমার কাছে বা দূরের যারা আছেন, সবার কাছেই সহযোগিতা চাই। আমি বাঁচতে চাই। আমি আবারও সিনেমা বানাতে চাই।’

প্রসঙ্গত, ‘ছুটির ফাঁদে’, ‘কলমিলতা’, ‘সুখের সন্ধানে’ চলচ্চিত্র নির্মাণের পাশাপাশি বাংলাদেশে প্যাকেজ নাটকের অন্যতম রূপকার শহিদুল হক খান। ‘সাগরের সৈকতে কে যেন দূর হতে ডেকে ডেকে যায়…’ এমন কথায় গান লিখে ১৯৯০ সালে সেরা গীতিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান তিনি। তার লেখা গানে কণ্ঠ দিয়েছেন কিংবদন্তি শিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহ, মান্না দেসহ অনেকেই।

‘একজন ভাষা সৈনিকের গল্প’ নামে আরও একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন বহু আগে। তবে সিনেমাটি এখনও মুক্তির মুখ দেখেনি। এটি নিয়েও রয়েছে নির্মাতার আক্ষেপ। তবে সকল আক্ষেপের ঊর্ধ্বে তার বাঁচার আকুতি।

চিত্রজগত/ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে থাকলেও প্রতিনিয়ত মৃত্যুর দিন গুনছেন ক্যানসার আক্রান্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকবি ও নির্মাতা শহিদুল হক খান। চিকিৎসার খরচ জোগাতে নিজের সারাজীবনের সঞ্চয় ব্যয় করেছেন। প্রতিদিন ওষুধ বাবদ খরচ দুই হাজার ৯০০ টাকা। একমাত্র ছেলের আয়ে সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হয়, সেখানে প্রতিদিন ওষুধের এত টাকা যেন মরার উপর খাড়ার ঘা। বাধ্য হয়েই মানুষের কাছে সাহায্যের হাত পেতেছেন সৃষ্টিশীল মানুষটি। বাঁচার আকুতিতে কেঁদে ফেলেন তিনি।

এর আগে চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকার অনুদান পেয়েছিলেন শহিদুল হক খান। সেই টাকার সঙ্গে নিজের আয় করা আরও ৪০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। সু-চিকিৎসা করার সামর্থ্যও নেই তার। এমন পরিস্থিতিতে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তিনি।

শহিদুল হক খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সব সময় কাজের পেছনে ছুটেছি। মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। কখনো দু’পয়সার সম্পত্তি করিনি। আমার এমন অবস্থা হবে, এটা কখনো কল্পনাও করিনি। চিকিৎসা করাতে পারলে সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভবনা অনেক বেশি। কিন্তু চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য আমার নেই।’

বেঁচে থাকার আকুতি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আকুল আবেদন, তিনি যদি আমার চিকিৎসার জন্য আবার সাহায্য করতেন তবে আমি হয়তো বেঁচে যেতাম। এ ছাড়া আমার কাছে বা দূরের যারা আছেন, সবার কাছেই সহযোগিতা চাই। আমি বাঁচতে চাই। আমি আবারও সিনেমা বানাতে চাই।’

প্রসঙ্গত, ‘ছুটির ফাঁদে’, ‘কলমিলতা’, ‘সুখের সন্ধানে’ চলচ্চিত্র নির্মাণের পাশাপাশি বাংলাদেশে প্যাকেজ নাটকের অন্যতম রূপকার শহিদুল হক খান। ‘সাগরের সৈকতে কে যেন দূর হতে ডেকে ডেকে যায়…’ এমন কথায় গান লিখে ১৯৯০ সালে সেরা গীতিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান তিনি। তার লেখা গানে কণ্ঠ দিয়েছেন কিংবদন্তি শিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহ, মান্না দেসহ অনেকেই।

‘একজন ভাষা সৈনিকের গল্প’ নামে আরও একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন বহু আগে। তবে সিনেমাটি এখনও মুক্তির মুখ দেখেনি। এটি নিয়েও রয়েছে নির্মাতার আক্ষেপ। তবে সকল আক্ষেপের ঊর্ধ্বে তার বাঁচার আকুতি।

চিত্রজগত/ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে থাকলেও প্রতিনিয়ত মৃত্যুর দিন গুনছেন ক্যানসার আক্রান্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকবি ও নির্মাতা শহিদুল হক খান। চিকিৎসার খরচ জোগাতে নিজের সারাজীবনের সঞ্চয় ব্যয় করেছেন। প্রতিদিন ওষুধ বাবদ খরচ দুই হাজার ৯০০ টাকা। একমাত্র ছেলের আয়ে সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হয়, সেখানে প্রতিদিন ওষুধের এত টাকা যেন মরার উপর খাড়ার ঘা। বাধ্য হয়েই মানুষের কাছে সাহায্যের হাত পেতেছেন সৃষ্টিশীল মানুষটি। বাঁচার আকুতিতে কেঁদে ফেলেন তিনি।

এর আগে চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ১০ লাখ টাকার অনুদান পেয়েছিলেন শহিদুল হক খান। সেই টাকার সঙ্গে নিজের আয় করা আরও ৪০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। সু-চিকিৎসা করার সামর্থ্যও নেই তার। এমন পরিস্থিতিতে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তিনি।

শহিদুল হক খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘সব সময় কাজের পেছনে ছুটেছি। মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। কখনো দু’পয়সার সম্পত্তি করিনি। আমার এমন অবস্থা হবে, এটা কখনো কল্পনাও করিনি। চিকিৎসা করাতে পারলে সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভবনা অনেক বেশি। কিন্তু চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য আমার নেই।’

বেঁচে থাকার আকুতি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আকুল আবেদন, তিনি যদি আমার চিকিৎসার জন্য আবার সাহায্য করতেন তবে আমি হয়তো বেঁচে যেতাম। এ ছাড়া আমার কাছে বা দূরের যারা আছেন, সবার কাছেই সহযোগিতা চাই। আমি বাঁচতে চাই। আমি আবারও সিনেমা বানাতে চাই।’

প্রসঙ্গত, ‘ছুটির ফাঁদে’, ‘কলমিলতা’, ‘সুখের সন্ধানে’ চলচ্চিত্র নির্মাণের পাশাপাশি বাংলাদেশে প্যাকেজ নাটকের অন্যতম রূপকার শহিদুল হক খান। ‘সাগরের সৈকতে কে যেন দূর হতে ডেকে ডেকে যায়…’ এমন কথায় গান লিখে ১৯৯০ সালে সেরা গীতিকার হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান তিনি। তার লেখা গানে কণ্ঠ দিয়েছেন কিংবদন্তি শিল্পী শাহনাজ রহমতুল্লাহ, মান্না দেসহ অনেকেই।

‘একজন ভাষা সৈনিকের গল্প’ নামে আরও একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন বহু আগে। তবে সিনেমাটি এখনও মুক্তির মুখ দেখেনি। এটি নিয়েও রয়েছে নির্মাতার আক্ষেপ। তবে সকল আক্ষেপের ঊর্ধ্বে তার বাঁচার আকুতি।

চিত্রজগত/ভিন্নখবর

সংশ্লিষ্ট সংবাদ