শুক্রবার, ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম

তারপরও কেন এটি ‘প্রদর্শন অযোগ্য’ : সিমলা

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী সিমলা। ‘ম্যাডাম ফুলি’ সিনেমার মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে তার পথচলা শুরু। আর সবশেষ এই অভিনেত্রী কাজ করেছেন সদ্য মুক্তি পাওয়া ‘নিষিদ্ধ প্রেমের গল্প’ সিনেমায়। তাও বেশ কয়েক বছর আগের কথা।

এরপর সিনেমার কাজ শেষ করে এটি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডে জমা হলে ‘প্রদর্শন অযোগ্য’ বলে জানিয়ে দেয় বোর্ডের সদস্যরা। সে সময় দেয়া কিছু সংশোধনী ঠিকঠাক করে চলতি নভেম্বরে আবারও ছাড়পত্রের জন্য বোর্ডে পাঠানো হয়। পরিবর্তন করা হয় সিনেমার নামও। তারপরও সেটিও ‘প্রদর্শন অযোগ্য’ বলে আটকে দেয় সেন্সর বোর্ড।

তাই সিনেমা হলের চিন্তা বাদ দিয়ে এর নির্মাতা রুবেল আনুশ আগের নামেই (নিষিদ্ধ প্রেমের গল্প) সিনেমাটি মুক্তি দেয় ইউটিউবে। প্রকাশের পর দর্শকদের পক্ষ থেকে ভালোই সাড়া মিলছে। লাইভ রেডিও নামক ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তির পর ‘নিষিদ্ধ প্রেমের গল্প’ দেখেছে প্রায় সাড়ে ৫ লাখের বেশি দর্শক।

সিনেমাটি প্রসঙ্গে এর অভিনেত্রী সিমলা বলেন, ‘আমার জানা মতে, সেন্সরে নিষিদ্ধ হওয়ার মতো কোনো দৃশ্য বা সংলাপ এই ছবিতে নেই। তাছাড়া আমিও এমন কোনো দৃশ্যে কাজ করিনি, যা নিয়ে বিতর্ক হবে। তাছাড়া সেন্সরে অযোগ্য হওয়ার বিষয়টা আমি জানতেই পারিনি!’
যোগ করে তিনি আরও বলেন, ‘মুক্তির পর থেকে ছবিটি নিয়ে ভালোই সাড়া পাচ্ছি। আর একদিনের মধ্যেই ছবিটি লাখের ঘর পার করেছে। সবাই ছবিটি নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছে। তারপরও কেন এটি “প্রদর্শন অযোগ্য”! তা আমার জানা নেই।’

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে ‘নিষিদ্ধ প্রেমের গল্প’র শুটিং শুরু হয়েছিল। এর প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন ‘ম্যাডাম ফুলি’খ্যাত নায়িকা সিমলা। আর তার বিপরীতে আছেন ‘ঘেটুপুত্র কমলা’খ্যাত অভিনেতা মামুন। আনুশ ফিল্মস’র প্রযোজনায় এতে আরও অভিনয় করেছেন মনিরা মিঠু, সোহেল খান, মোহাম্মদ সালমান, নোভাই নোভিয়া, মুনমুন আহমেদ মুন, আকাশ মেহেদি, একে আজাদ সেতু, শিমুল খান।

চিত্রজগত/ঢালিউড

সংশ্লিষ্ট সংবাদ